বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫
✔ বাংলা টেক্সট কনভার্টার
শিরোনাম
বড়লেখা সীমান্ত দিয়ে শতাধিক মানুষকে ঠেলে পাঠালো বিএসএফ ছাতকে মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু সিলেট সীমান্তে উত্তেজনা, স্থানীয়দের বাধায় পিছু হটলো বিএসএফ কমলগঞ্জ সীমান্তে দিয়ে নারী ও শিশুসহ ১৫ জনকে বিএসএফের পুশইন ট্রায়ালে আসছেন আরও ১০ জন - জাতীয় দলে সিলেটের হামজাসহ ৪ প্রবাসী ফুটবলার বালাগঞ্জে কুশিয়ারার ভাঙনে সড়ক-সেতু বিলীন, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন কুলাউড়া ব্যবসায়ী সমিতির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত শান্তিগঞ্জে জোরপূর্বক জায়গা দখলের প্রতিবাদে মানববন্ধন আইজিপির নির্দেশের পর সতর্কাবস্থানে সিলেটের চার পুলিশ সুপার বিশ্বনাথে সাবেক মন্ত্রী, মেয়র-চেয়ারম্যান ও পুলিশসহ ৪০৫জনকে আসামি করে মামলা
advertisement
জাতীয়

কাউন্সিলর-সদস্য হতে পারবেন ‘সরকারি চাকরিজীবীরা’

সিটি করপোরেশন-পৌরসভার কাউন্সিলর ও ইউপি সদস্য পদে সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীরা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন। এমন সুপারিশ চূড়ান্ত করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশন।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) মাঠপর্যায়ে মতামত নেওয়া এবং বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ ও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শেষ করেছে কমিশন। এরপর ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্ধারণ করে প্রতিবেদন তৈরির প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। কমিশন আশা করছে, ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দিতে পারবে তারা।


এ ছাড়া পৌরসভা-সিটি করপোরেশনের মেয়র এবং ইউনিয়ন-উপজেলা-জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়ার ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে স্নাতক বা সমমান। এমন সুপারিশও চূড়ান্ত করতে যাচ্ছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশন।

কমিশন সূত্র জানিয়েছে, ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যদের ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবেন ভোটাররা। আর ইউপি সদস্যরা ভোট দিয়ে একজনকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করবেন। চেয়ারম্যানকে অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে। তা না হলে তিনি চেয়ারম্যান হতে পারবেন না। একইভাবে ইউপি সদস্যদের মধ্য থেকে একজনকে সভাধ্যক্ষ নির্বাচিত করা হবে। তাকেও স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে।

একই পদ্ধতিতে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভায় সরাসরি ভোটে মেয়র নির্বাচিত হতে পারবেন না। কাউন্সিলরদের ভোটের মাধ্যমে মেয়র ও সভাধ্যক্ষ নির্বাচিত হবেন। ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ও মেয়রদের দায়িত্ব হবে সার্বক্ষণিক।

নতুন সুপারিশ কার্যকর হলে নিরক্ষর বা স্বল্প শিক্ষিতরা আর স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না। ফলে এসব পদে স্থানীয় প্রভাব খাটিয়ে অদক্ষদের বিজয়ী হওয়ার পথ বন্ধ হতে যাচ্ছে।

সংস্কার কমিশনের প্রধান স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমদ একটি জাতীয় দৈনিককে বলেন, ‘সারা দেশ থেকে সাধারণ মানুষের সবচেয়ে বড় অভিযোগ হলো, দল-পেশিশক্তি ও টাকা-পয়সার কারণে শিক্ষিত লোকজন জনপ্রতিনিধি হতে পারেন না। নিরক্ষর লোকদের দাপটে সজ্জন, গুণী ও শিক্ষিতরা নির্বাচন থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। নিরক্ষর লোক যেন জনপ্রতিনিধি হতে না পারেন, শিক্ষিতরা জনপ্রতিনিধি হতে আগ্রহী হন এবং বিজয়ী হয়ে আসতে পারেন– এমনভাবে সংস্কারের প্রস্তাব দেওয়া হবে। কিন্তু ভোটে অংশ নেওয়ার ক্ষেত্রে শিক্ষার কোনো মানদণ্ড সংবিধানে উল্লেখ নেই। ভোটে অংশগ্রহণে তাদের বাদ দেওয়ারও সুযোগ নেই। এ জন্য কৌশলী হতে হচ্ছে কমিশনকে।

প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতা ও ভোটের পদ্ধতি নিয়ে তিনি জানান, ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যদের ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবেন ভোটাররা। আর ইউপি সদস্যরা ভোট দিয়ে একজনকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করবেন। চেয়ারম্যানকে অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে। তা না হলে তিনি চেয়ারম্যান হতে পারবেন না। একইভাবে ইউপি সদস্যদের মধ্য থেকে একজনকে সভাধ্যক্ষ নির্বাচিত করা হবে। তাকেও স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে। একই পদ্ধতিতে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভায় সরাসরি ভোটে মেয়র নির্বাচিত হতে পারবেন না।

এই সম্পর্কিত আরো

বড়লেখা সীমান্ত দিয়ে শতাধিক মানুষকে ঠেলে পাঠালো বিএসএফ

ছাতকে মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু

সিলেট সীমান্তে উত্তেজনা, স্থানীয়দের বাধায় পিছু হটলো বিএসএফ

কমলগঞ্জ সীমান্তে দিয়ে নারী ও শিশুসহ ১৫ জনকে বিএসএফের পুশইন

ট্রায়ালে আসছেন আরও ১০ জন জাতীয় দলে সিলেটের হামজাসহ ৪ প্রবাসী ফুটবলার

বালাগঞ্জে কুশিয়ারার ভাঙনে সড়ক-সেতু বিলীন, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন

কুলাউড়া ব্যবসায়ী সমিতির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

শান্তিগঞ্জে জোরপূর্বক জায়গা দখলের প্রতিবাদে মানববন্ধন

আইজিপির নির্দেশের পর সতর্কাবস্থানে সিলেটের চার পুলিশ সুপার

বিশ্বনাথে সাবেক মন্ত্রী, মেয়র-চেয়ারম্যান ও পুলিশসহ ৪০৫জনকে আসামি করে মামলা