শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫
শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫
✔ বাংলা টেক্সট কনভার্টার
শিরোনাম
বিশ্বনাথে হুমায়ুন ও লুনার অনুসারীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, আহত ১০ থানা ঘেরাওয়ের হুমকি - নোমান আহমদ হত্যাকাণ্ডে ওসির টালবাহানায় উত্তাল জকিগঞ্জ ১১ লাখ টাকা জরিমানা - ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী ৯ মাসে নির্যাতিত ৩৪০ সাংবাদিক, ধর্ষণের শিকার ৬৬৩ নারী এশিয়ান কাপ বাছাই - ৭ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচে হংকংয়ের কাছে হার বাংলাদেশের কুলাউড়ায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় ২ লাখ টাকা জরিমানা বিশ্বনাথে হুমায়ুন কবির - বিএনপি কারও ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয়, এটি জনগণের দল বিএনপি নেতা নুরুলের সমর্থনে গণজোয়ার তারেক রহমানের ৩১ দফার প্রচারপত্র বিতরণ সিলেটে লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধে স্থানীয় পর্যায়ের অ্যাডভোকেসি সভা জকিগঞ্জে ইউএনও–এসিল্যান্ডসহ ৪ জনকে আদালতের শোকজ
advertisement
সিলেট বিভাগ

থানা ঘেরাওয়ের হুমকি

নোমান আহমদ হত্যাকাণ্ডে ওসির টালবাহানায় উত্তাল জকিগঞ্জ

জকিগঞ্জে আলোচিত ব্যবসায়ী নোমান আহমদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহিরুল ইসলাম মুন্নার টালবাহানার কারণে উপজেলাজুড়ে তীব্র ক্ষোভ ও অসন্তোষ বিরাজ করছে। এ ঘটনায় বুধবার জকিগঞ্জের কালিগঞ্জ বাজারে বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষ এক বিশাল বিক্ষোভ সমাবেশ করেন। সমাবেশে ওসি জহিরুল ইসলাম মুন্নার সঙ্গে খুনের শিকার ব্যবসায়ী নোমান আহমদের বড় মেয়ে জান্নাতুল ফেরদৌস মুন্নির একটি অডিও কথোপকথনের রেকর্ড মাইকে বাজানো হয়, যা উপস্থিত জনতার মধ্যে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে।


বিক্ষোভ সমাবেশে অভিযোগ করা হয়, ওসি জহিরুল ইসলাম মুন্না নোমান হত্যা মামলা ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করছেন। জকিগঞ্জ উপজেলার কয়েক হাজার মানুষ এতে অংশ নেন। এছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ওসি জহিরুল ইসলাম মুন্নার প্রত্যাহার চেয়ে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ স্ট্যাটাস দিচ্ছেন। তারা নোমান হত্যার নেপথ্যের সকল দোষীকে দ্রুত শনাক্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং ওসি জহিরুল ইসলাম মুন্নার কথিত অপচেষ্টার প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। অনেকে ওসি’র প্রত্যাহার চেয়ে থানা ঘেরাওয়েরও হুমকি দিয়েছেন।


জানা যায়, চলতি মাসের ১ অক্টোবর নিখোঁজের দুই দিন পর বিকেলে মানিকপুর ইউনিয়নের শায়লা স্মৃতি হাসপাতালের পেছনের ধানক্ষেত থেকে ব্যবসায়ী নোমান উদ্দিনের লাশ উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদের পর নিহত নোমানের শ্যালক হানিফ উদ্দিন সুমনকে আটক করে আদালতে প্রেরণ করে পুলিশ। এই ঘটনায় নিহত ব্যবসায়ী নোমান আহমদের বড় মেয়ে জান্নাতুল ফেরদৌস মুন্নি বাদী হয়ে জকিগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। তবে মামলা দায়েরের পর থেকে ওসি জহিরুল ইসলাম মুন্না মামলাটিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে, যা বুধবারের বিক্ষোভ সমাবেশের প্রধান কারণ।


বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা ওসি’র ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ উল্লেখ করে নোমানের মেয়ের সাথে হোয়াটসঅ্যাপের কথোপকথন ও ভাইরাল অডিওটি মাইকে উপস্থিত জনতার উদ্দেশ্যে তুলে ধরেন। সেই বক্তব্যে শোনা যায় ওসি সাহেব নোমানের মেয়েকে বলেছেন, “আপনারা সাংবাদিকদের কোন সহযোগিতা করবেন না এবং সাংবাদিকদের এড়িয়ে চলবেন।” এই ভিডিও ও স্ক্রিনশর্ট ভাইরাল হওয়ার পর জকিগঞ্জসহ সারাদেশে মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। সোশ্যাল প্লাটফর্ম ফেসবুকে ওসির প্রত্যাহার চেয়ে সাধারণ জনতা পোস্ট করছেন এবং অনেকে নোমান হত্যাকাণ্ডের সাথে ওসির যোগসাজশ রয়েছে বলেও দাবি করছেন।


এ বিষয়ে স্থানীয় গণমাধ্যমে জকিগঞ্জ জামায়াত নেতা জুবের আহমদ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “কয়েকদিন আগে কালিগঞ্জ বাজারে প্রায় ২০ লাখ টাকার মোবাইল চুরি হয়েছে, ঠিক একইভাবে তারা (পুলিশ) এসে বলেছে আমরা তদন্ত করছি, কিন্ত দোকানের মালিক চোরের সব তথ্য দিলেও তারা তদন্ত করে মামলা শেষ!” তিনি নোমান হত্যাকাণ্ডে পুলিশের উপর ক্ষোভ প্রকাশ করে আরও বলেন, “আমরা দেখতে পাচ্ছি জকিগঞ্জ থানা-পুলিশ এই হত্যাকাণ্ডের তদন্ত নিয়ে টালবাহানা শুরু করেছেন। আসামি ধরা হচ্ছে না, হত্যার শিকার নোমানের ভাই মামলা দিতে গিয়েছেন, থানা মামলা নেয় না। এখানে আজ সবাই বিক্ষোভ করছে পুলিশের মামলায় গাফিলতি উল্লেখ করে। পুলিশ চাইলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আসামি ধরতে পারে কিন্তু আপনারা কী করছেন?” তিনি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।


জেলা যুবদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক কামাল খান বলেন, “আ.লীগ আমলে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় আমরা যেখানেই লুকিয়ে থাকি না কেন, পুলিশ ঠিকই ধরেছে আমাদের, কিন্তু নোমান ভাইয়ের মতো একজন রেমিটেন্স যোদ্ধা হত্যা হলে ও পুলিশের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ। আমাদের এলাকার আইনশৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে। স্থানীয় ইটের ভাটায় একটি মেয়েকে ধর্ষণ করা হলেও তার বিচার পায়নি ভুক্তভোগী। তাছাড়া চোরাচালান, জুয়া ও মাদক ওপেন চললেও জকিগঞ্জ থানা নীরব ভূমিকা পালন করছে। শান্তপ্রিয় আলেম উলামাদের এই জকিগঞ্জ এলাকায় ওনার (ওসি) বিষয়ে অনেক অভিযোগ রয়েছে।” তিনি আরও বলেন, “আমি পুলিশ সুপার মহোদয়ের সাথে কথা বলেছি এই ব্যাপারে অবগত করেছি।”


এবিষয়ে এক ফেসবুক পোস্টে এম ডি শামিম আহমদ ওসির প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে লেখেন, “বর্তমান ওসি বদলি না হলে নোমান হত্যার সঠিক বিচার হবে না। ওসি সাহেব, এই জনরোষ আপনি থামাতে পারবেন না। সত্যটা বের করে আনুন। মানুষ গুলির মুখে দাঁড়াতে শিখে গেছে। একটুও পিছ পা হবে না। আপনার অধীনস্ত একটা শান্ত এলাকা আপনার অবহেলা আর গাফিলতির জন্য যদি অশান্ত হয় এই দায় আপনাকে নিতে হবে। মানুষ কোন অযৌক্তিক দাবী নিয়ে রাস্তায় নামে নি। একজন সুস্থ সবল মানুষ কে খুন করা হয়েছে। এই খুনের খুনিদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবীতে রাস্তায় নেমেছে। এটা যৌক্তিক দাবী, এই দাবীতে যদি থানা ঘেরাও করতে হয় করবো, যদি আপনাকে অপসারণ করতে হয় করবো। আপনার উচিত ছিলো, মানুষ রাস্তায় নামার আগে এর সুরাহা করা। আপনার কারনে জকিগঞ্জ উপজেলায় যদি ন্যায় বিচার বাধাগ্রস্ত হয় তাহলে জকিগঞ্জ উপজেলায় আপনার প্রয়োজন নেই। আমরা নোমান ভাইয়ের খুনি কারা জানতে চাই শুনতে চাই, গ্রেফতার চাই, ফাঁসি চাই। হিসাব সোজা এন্ড ক্লিয়ার।”


মো. দেলোয়ার নামে স্থানীয় আরেকজন তার পোস্টে লেখেন, “ওসি সাহেব জকিগঞ্জকে আগের রূপে ফিরিয়ে দিন অন্যথায় আমরা থানা ঘেরাও করতে দ্বিধা বোধ করবো না।” সৌদি প্রবাসী রায়হান তার ফেসবুকে লেখেন, “জকিগঞ্জ থানার ওসি সরাসরি জড়িত নোমান ভাই হত্যার সাথে। প্রিয় জকিগঞ্জবাসী আর ঘুমানোর সময় নাই এবার জাগো সব বের হবে ইনশাআল্লাহ।” আরেকজন, মুরাদুল ইসলাম বলেন, “জকিগঞ্জ থানার ব্যর্থ অফিসার ইনচার্জ জনাব জাহিদুর ইসলাম মুন্নাকে অভিলম্বে প্রত্যাহার করা হউক।”


ফেসবুক লাইভে খুন হওয়া নোমানের মেয়ে বলেন, “আমাকে ওসি সাহেব সাংবাদিকদের সাথে কথা না বলার জন্য বলেছেন এবং তাদের এড়িয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন। কিন্তু আমার বাবার আসামিদের ধরা হচ্ছে। এ খুনের সাথে ৩/৪জন জড়িত রয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।”


এছাড়া ফেসবুকজুড়ে অভিযোগ করা হচ্ছে যে, ওসি আসার পর থেকে জকিগঞ্জের আইনশৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে এবং খুন, ধর্ষণ, চোরাচালান, চুরি ও ডাকাতি বেড়ে গেছে। স্থানীয়রা তার অবিলম্বে জকিগঞ্জ থানা থেকে প্রত্যাহার চান। এমনকি কদিন আগে স্থানীয় একজন সাংবাদিকের ওপর চোরাকারবারীদের হামলার পর তার কর্মকাণ্ড নিয়ে রহস্যের সৃষ্টি হয়। যার ফলে সাংবাদিক বিচার না পেয়ে সিলেটের পুলিশ সুপার ও ডিআইজি বরাবর অভিযোগ দায়ের করেন।


এদিকে নিহতের ভাই দাবি করেন, দাফনের পরদিন তিনি ও চাচা থানায় গিয়ে বাদী হয়ে মামলা করতে চান। কিন্তু এর পরদিনই রহস্যজনকভাবে তাদের অভিযোগ আমলে না নিয়ে নোমানের মেয়ে জান্নাতুল ফেরদৌস মুন্নিকে বাদী করে ‘অজ্ঞাত আসামি’ উল্লেখ করে মামলা রেকর্ড করা হয়। অথচ ঘটনার সময় ওই মেয়ে নিজেই বাড়িতে উপস্থিত ছিলেন। 

ঘটনার পর শ্যালক হানিফ আহমদ সুমনকে পুলিশ গ্রেফতার করলেও তাকে মূল আসামি হিসেবে এফআইআরে নামোল্লেখ করা হয়নি। একইভাবে ঘটনায় সরাসরি জড়িত বাবুর বাজারের মাজেদ আহমদ ও গোলাঘাট গ্রামের তাছকিন আহমদ তাজুলকেও আসামির তালিকায় রাখা হয়নি।


নোমান উদ্দিনের ভাই রিয়াজ উদ্দিন, চাচা বশির আহমদ চৌধুরী ও আত্মীয় আব্দুল মান্নান বলেন, “আমরা শুধু ন্যায়বিচার চাই। এই মামলার স্বচ্ছ তদন্ত না হলে নোমান হত্যার রহস্য চিরতরে চাপা পড়ে যাবে।” তাঁরা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে নিরপেক্ষ ও উচ্চপর্যায়ের তদন্ত এবং প্রকৃত খুনীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর দাবি জানিয়েছেন।

জকিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহিরুল ইসলাম মুন্না জানান, ব্যবসায়ী নোমান হত্যাকাণ্ড নিয়ে থানা-পুলিশ একজনে আটক করে কারাগারে পাঠিয়েছে। বাকীদের গ্রেফতারের অভিযান চলছে। মামলা ভিন্নখাতে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা ও ফেইসবুকজুড়ে তাকে নিয়ে অভিযোগ সম্পর্কে বলেন, এগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা, পুলিশ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে।

 

জকিগঞ্জে ব্যবসায়ী নোমান আহমদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যে জকিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহিরুল ইসলাম মুন্না তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি জানান, নোমান হত্যাকাণ্ড নিয়ে থানা-পুলিশ একজনকে আটক করে কারাগারে পাঠিয়েছে এবং বাকি অভিযুক্তদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত আছে।


ওসি মুন্না তার বিরুদ্ধে মামলা ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে নিয়ে ছড়ানো অভিযোগ প্রসঙ্গে বলেন, "এগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা। পুলিশ অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে এই মামলার তদন্ত কাজ করছে।"


এ ব্যাপারে সিলেট জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) সম্রাট তালুকদার জানান, এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় যে বা যারা জড়িত থাকুক না কেন, তদন্ত অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, "যদি ওসি এই মামলার তদন্তে কোনো গাফিলতি করেন, তাহলে তার বিরুদ্ধেও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"


সিলেট জেলা পুলিশ সুপার মো. মাহবুবুর রহমানও হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে বলে নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, "তদন্তের ফলাফল অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"

এই সম্পর্কিত আরো

বিশ্বনাথে হুমায়ুন ও লুনার অনুসারীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, আহত ১০

থানা ঘেরাওয়ের হুমকি নোমান আহমদ হত্যাকাণ্ডে ওসির টালবাহানায় উত্তাল জকিগঞ্জ

১১ লাখ টাকা জরিমানা ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী

৯ মাসে নির্যাতিত ৩৪০ সাংবাদিক, ধর্ষণের শিকার ৬৬৩ নারী

এশিয়ান কাপ বাছাই ৭ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচে হংকংয়ের কাছে হার বাংলাদেশের

কুলাউড়ায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় ২ লাখ টাকা জরিমানা

বিশ্বনাথে হুমায়ুন কবির বিএনপি কারও ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয়, এটি জনগণের দল

বিএনপি নেতা নুরুলের সমর্থনে গণজোয়ার তারেক রহমানের ৩১ দফার প্রচারপত্র বিতরণ

সিলেটে লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধে স্থানীয় পর্যায়ের অ্যাডভোকেসি সভা

জকিগঞ্জে ইউএনও–এসিল্যান্ডসহ ৪ জনকে আদালতের শোকজ