শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫
শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫
✔ বাংলা টেক্সট কনভার্টার
শিরোনাম
শিবিরের কেন্দ্রীয় সম্মেলনে জামায়াত আমির - যুবকদের বেকার ভাতা নয়, তাদের হাতে কাজ তুলে দিতে চাই সেদিন তারেক রহমানের সঙ্গে মান্নার কী কথা হয়েছিল, জানালেন স্ত্রী তাইওয়ানের কাছে অস্ত্র বিক্রি - যুক্তরাষ্ট্রের ১০ ব্যক্তি ও ২০টি প্রতিষ্ঠানের ওপর চীনের নিষেধাজ্ঞা, সম্পদ জব্দ গুলিস্তানের খদ্দর মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে তাহিরপুর সীমান্তে ২৪টি শক্তিশালী বিস্ফোরক উদ্ধার শান্ত-মুশফিক জুটির দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে সিলেটকে হারাল রাজশাহী: বিপিএল নাজিব রাজাক দুর্নীতির আরেক মামলায় দোষী সাব্যস্ত আবারও তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করেছে ইরান শীতের সবজিতে কাঁচাবাজারে স্বস্তি বিয়ে সুন্নত নাকি ফরজ?
advertisement
জাতীয়

মার্কিন পেটেন্ট পেল বাংলাদেশি করোনা টিকা ‘বঙ্গভ্যাক্স’

বাংলাদেশের গ্লোব বায়োটেকের তৈরি করোনা প্রতিরোধী এমআরএনএ টিকা ‘বঙ্গভ্যাক্স’ মার্কিন পেটেন্ট (মেধাস্বত্ব) অর্জন করেছে। বাংলাদেশের ওষুধশিল্পে প্রথমবারের মতো কোনো টিকা যুক্তরাষ্ট্রে পেটেন্ট পেল।

আজ রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) তেজগাঁও শিল্প এলাকায় গ্লোব ফার্মাসিউটিক্যালসের প্রধান কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।

গ্লোব বায়োটেক জানায়, করোনাভাইরাসের প্রকোপের সময় তাদের বিজ্ঞানী ড. কাকন নাগ ও ড. নাজনীন সুলতানা নেতৃত্বে কোভিড-১৯ শনাক্তকরণ কিট, টিকা ও ওষুধ তৈরির গবেষণা শুরু হয়। এর ফলে উদ্ভাবিত এমআরএনএ টিকা বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিল (বিএমআরসি) ও ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর (ডিজিডিএ) থেকে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের অনুমোদন পায়।

২০২০ সালে টিকার জেনেটিক কোডিং সিকোয়েন্স যুক্তরাষ্ট্রের এনসিবিআই ডেটাবেইসে প্রকাশিত হয়। পরে গবেষণাপত্র যুক্তরাষ্ট্রের মেডিকেল জার্নাল এলসেভিয়ারের ভ্যাকসিন ও যুক্তরাজ্যের নেচার সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২০২০ সালে এই টিকাকে কোভিড ভ্যাকসিন তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে।

গ্লোব বায়োটেক জানিয়েছে, বানরের ওপর ট্রায়ালে বঙ্গভ্যাক্স সম্পূর্ণ নিরাপদ ও কার্যকর প্রমাণিত হয়েছে। এটি এক ডোজে বিভিন্ন করোনা ভ্যারিয়েন্টের বিরুদ্ধেও কার্যকর। টিকায় ব্যবহৃত ন্যানোটেকনোলজি-ভিত্তিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভবিষ্যতে এমআরএনএসহ অন্যান্য প্রযুক্তির টিকা ও ক্যানসার, ডায়াবেটিস ও জটিল রোগের আধুনিক ওষুধ তৈরি করা সম্ভব।

গবেষকেরা জানান, যুক্তরাষ্ট্রের পেটেন্ট শুধু টিকার নয়, বাংলাদেশের প্রযুক্তিগত সক্ষমতার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিও নির্দেশ করে। চূড়ান্ত পরীক্ষার পর এটি জনগণের ব্যবহারে আসবে।

পেটেন্ট অর্জনের মাধ্যমে দেশি প্রযুক্তি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত হলো। এতে বাংলাদেশের টিকা স্বনির্ভরতা নিশ্চিত হবে, কম খরচে টিকা উৎপাদন সম্ভব হবে এবং বিদেশে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব হবে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই উদ্ভাবন ২০২৬ সালে এলডিসি উত্তরণ এবং চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

এই সম্পর্কিত আরো

শিবিরের কেন্দ্রীয় সম্মেলনে জামায়াত আমির যুবকদের বেকার ভাতা নয়, তাদের হাতে কাজ তুলে দিতে চাই

সেদিন তারেক রহমানের সঙ্গে মান্নার কী কথা হয়েছিল, জানালেন স্ত্রী

তাইওয়ানের কাছে অস্ত্র বিক্রি যুক্তরাষ্ট্রের ১০ ব্যক্তি ও ২০টি প্রতিষ্ঠানের ওপর চীনের নিষেধাজ্ঞা, সম্পদ জব্দ

গুলিস্তানের খদ্দর মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে

তাহিরপুর সীমান্তে ২৪টি শক্তিশালী বিস্ফোরক উদ্ধার

শান্ত-মুশফিক জুটির দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে সিলেটকে হারাল রাজশাহী: বিপিএল

নাজিব রাজাক দুর্নীতির আরেক মামলায় দোষী সাব্যস্ত

আবারও তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করেছে ইরান

শীতের সবজিতে কাঁচাবাজারে স্বস্তি

বিয়ে সুন্নত নাকি ফরজ?