যুক্তরাজ্যস্থ মানবাধিকার সংগঠন স্ট্যন্ড ফর হিউম্যান রাইট্স'র সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মিনহাজুল আবেদীন রাজা বলেছেন, ভারতে পালিয়ে যাওয়া স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা ও ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে দিনের পর দিন ভারতের বিএসএফ সীমান্তে পাখির মত হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে। রক্তপিপাসু আওয়ামী সরকার ভারতকে সীমান্তে হত্যাকাণ্ড চালানোর ফ্রি লাইসেন্স দিয়েছিল বলেই একবারও প্রতিবাদ করে নাই। ভারত সরকার বন্ধুত্বের মিথ্যা আশ্বাস এবং লাশ হস্তান্তর ব্যতীত কিছুই করে নাই। তাই ফেলানী হত্যার দায় শুধু মাত্র বিএসএফ এর নয়, ফেলানী হত্যায় ভারত ও শেখ হাসিনাও দায়ী।
তিনি সোমবার (৬ জানুয়ারি) দুপুরে লন্ডনস্থ ইন্ডিয়ান হাইকমিশনের সামনে ফেলানী হত্যার বিচার ও সীমান্তে বাংলাদেশি হত্যার প্রতিবাদে
যুক্তরাজ্য ভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন ষ্ট্যান্ড ফর হিউম্যান রাইটস'র উদ্যোগে আয়োজিত মানববন্ধনে এসব কথা বলেন।
স্ট্যন্ড ফর হিউম্যান রাইট্স'র সিনিয়র সহসভাপতি ছাত্রনেতা বেলাল খানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ছাত্রনেতা মোহাম্মদ মিনহাজুল আবেদীন রাজার পরিচালনায় অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সহসভাপতি শেরওয়ান আলী, আজিজুর রহমান, সহ সাধারণ সম্পাদক মো. মাহি, উজ্জল আলম চৌধুরী, ইফতেখার হোসাইন চৌধুরী সাকি, সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক, সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক রাহাদুল ইসলাম, সহ সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদ, অর্থ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, সহ অর্থ সম্পাদক সৈয়দ জুয়েল, সহ সাংস্কৃতিক সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান, সিনিয়র সদস্য মো.রুমেল আলি, সৈয়দ আশরাফুল আলম পিন্টু, সদস্য আশরাফুল আলম শামীম, আল আমিন মিয়া, রুমন আহমেদ, নাহিদ চৌধুরী , আমিন আকবর, জুনায়েদ আহমদ, আব্দুল আজীম, আরিফ হোসেন, আশরাফুল আলম শামীম, হোসাইন আহমদ, আব্দুল কাইয়ুম লায়েক, নাজমুল আহমদ, মো. আব্দুল হক, আমিন কবির সোহাগ, লায়েক আহমদ, সাইফুর রহমান, আরিফ হোসেন প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে সংগঠনের সিনিয়র সহসভাপতি বেলাল খান গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ভারতীয় মিডিয়া বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিষয়ে অযাচিত হস্তক্ষেপ করছে। তারা আমাদের দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি প্রভাবিত ও ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করছে বলে মনে হচ্ছে, যা আমাদের সার্বভৌমত্বকে ক্ষুণ্ন করে। তিনি ফেলানি হত্যার বিচার, সীমান্ত হত্যা বন্ধে আন্তর্জাতিক মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।