বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
✔ বাংলা টেক্সট কনভার্টার
শিরোনাম
বাস্তব অভিজ্ঞতায় শেখা: শ্রেণিকক্ষ ব্যবস্থাপনা ও নিউরো-এডুকেশনের যুগল প্রয়াস এমসি কলেজে গণধর্ষণ মামলা - দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্যগ্রহণে অনুপস্থিত বাদী ও ভুক্তভোগী জাতীয় সংগীত অবমাননা - প্রতিবাদে জাসাসের সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন নির্বাচন না হওয়ায় স্থবির মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন,আসছেন না মুক্তিযোদ্ধারা হবিগঞ্জে ১ কোটি ১৪ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ আদালতে মমতাজকে ধাওয়া পর্নো তারকা থেকে বলিউডে, সানি লিওনের জানা-অজানা গল্প জুনেই আইএমএফের ঋণের অর্থ পাচ্ছে বাংলাদেশ আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা পিছিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ
advertisement
সিলেট বিভাগ

জঙ্গি তকমা মুছতে সিলেটের মেজর জিয়ার আবেদন

জঙ্গির খাতা থেকে নাম প্রত্যাহার করতে আইন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছেন সেনাবাহিনীর চাকরিচ্যুত মেজর সৈয়দ জিয়াউল হক। তার বাড়ি সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজারে।

 

আওয়ামী লীগের আমলে কখনো আনসার উল্লাহ (জেএমবি), কখনো আইএস, আবার আল কায়েদার সদস্য হিসেবে দেখানো হয়েছে তাকে। শেখ হাসিনা সরকারের পুলিশের খাতায় একজন মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি তিনি।

 

গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর মেজর জিয়ার পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার এম সরোয়ার হোসেন দুই মন্ত্রণালয়ে পৃথক আবেদন দাখিল করেন।‌

 

ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত মোস্ট ওয়ান্টেড-এর তালিকার শীর্ষে থাকা মেজর জিয়া দীর্ঘ ১৪ বছর পর মামলা ও জঙ্গির খাতা থেকে নাম প্রত্যাহার করতে আবেদন করেছেন।  

 

আবেদনে সাবেক এই সেনা কর্মকর্তার দাবি, ফ্যাসিবাদ ও ভারতবিরোধী হওয়ায়, তাকে সামনে রেখে একের পর এক জঙ্গি নাটক সাজিয়েছে, মিথ্যা মামলায় তাকে ফাঁসিয়েছে শেখ হাসিনার সরকার।

 

মেজর জিয়ার আইনজীবী বলেন- ‘জিয়া আমাকে নিজে মেসেঞ্জারে ফোন দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, যেসব মামলা হয়েছে সেগুলো সব মিথ্যা।’

 

৫ আগস্টের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে তার বিরুদ্ধে দায়ের করা পলিটিক্যাল মটিভেটেড মামলাগুলো প্রত্যাহারের জন্য আইন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছেন।

 

এই আইনজীবী আরও জানান, ২০১১ সাল থেকে বিদেশে অবস্থান করছেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা সৈয়দ জিয়া। তবে কোন দেশে তা জানা যায়নি।  

 

গেল ২৫ ডিসেম্বর মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টে তা প্রত্যাহারে লিখিত আবেদন করা হয়েছে বলেও জানান।


মৌলভীবাজার শহরতলির মোস্তফাপুর গ্রামের সৈয়দ জিয়াউল হক ব্লগার দীপন, অভিজিৎ ও জুলহাস হত্যাসহ ৭টি মামলার আসামি। এর মধ্যে তিনটি মামলায় ফাঁসির দণ্ড ঝুলছে তার মাথায়। তাকে ধরতে তৎকালীন সরকার ২০ লাখ টাকা পুরস্কারও ঘোষণা করেছিল।

 

এছাড়া জুলহাস-তনয় হত্যা মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত হওয়ায় জিয়াকে ধরতে পুরস্কার ঘোষণা করেছিল যুক্তরাষ্ট্র সরকার।

এই সম্পর্কিত আরো

বাস্তব অভিজ্ঞতায় শেখা: শ্রেণিকক্ষ ব্যবস্থাপনা ও নিউরো-এডুকেশনের যুগল প্রয়াস

এমসি কলেজে গণধর্ষণ মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্যগ্রহণে অনুপস্থিত বাদী ও ভুক্তভোগী

জাতীয় সংগীত অবমাননা প্রতিবাদে জাসাসের সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন

নির্বাচন না হওয়ায় স্থবির মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন,আসছেন না মুক্তিযোদ্ধারা

হবিগঞ্জে ১ কোটি ১৪ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

আদালতে মমতাজকে ধাওয়া

পর্নো তারকা থেকে বলিউডে, সানি লিওনের জানা-অজানা গল্প

জুনেই আইএমএফের ঋণের অর্থ পাচ্ছে বাংলাদেশ

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

পিছিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ